ViralNews24

ViralNews24

জানুন সহবাসের সময় মেয়েরা কোথায় আদর বেশি চায়!

যুগে যুগে দাম্পত্য সংস্কৃতি পরিবর্তিত হয়েছে।আবার দাম্পত্যর ব্যাপারে ধর্মীয় নানা মতবাদের প্রভাবে দাম্পত্যর বিষয়টি একেক সমাজে একেকভাবে অনুশীলন করা হয়ে থাকে। বর্তমান সময়ে এই নতুন যুগে দাম্পত্যর ব্যাপারটি নানা দিক থেকে আধুনিক হয়ে উঠেছে বর্তমান সময়ে দাম্পত্যর পাশাপাশি দাম্পত্যর ক্রীড়াতে নানা পরিবর্তন ছন্দ দেখা যায়।

শারীরিক মিলনের ব্যাপারে বা দাম্পত্যর ব্যাপারে সব নারীরেই ইচ্ছা একই রকম হয় না। এটিও আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। কোনো কোনো নারী অত্যাধিক দাম্পত্য কাতর।

আবার কোনো কোনো পুরুষের শারীরিক ইচ্ছা থাকে বেশি যেমন দাম্পত্যর ব্যাপারে তাদের আগ্রহ এবং শারীরিক মিলনের ইচ্ছা থাকে ব্যাপক। আবার কোনো কোনো নারী-পুরুষ সুস্থ দাম্পত্যর এবং তারা প্রয়োজন মাফিক শারীরিক মিলন পছন্দ করে।আবার কিছু কিছু নারী-পুরুষ দাম্পত্যকে খুবই কম মাত্রায় পছন্দ করে। অনেকের এ ব্যাপারে ভীতিও থাকে। দাম্পত্যর ব্যাপার বিশেষ করে নারী, পুরুষের দাম্পত্যর ব্যাপারে উত্‍সাহ এবং আগ্রহ যদি না থাকে তবে চরম পুলক আসতে পারে না।

নারীর দাম্পত্যর সংস্কৃতিতে বোধ করে পুরুষের চেয়ে আলাদা। নারীর শারীরিক আগ্রহ , ইচ্ছা শারীরিক চরম আনন্দ ইত্যাদি প্রতিটি পর্বে পুরুষের চেয়ে স্বতন্ত্র অবস্থার সৃষ্টি করে। নারীর সাথে পুরুষের দৈহিক মিলনের সময় নারী উত্তেজিত হয় এবং পাশপাশি পুরুষের ও শারীরিক উত্তেজনা আসে।

পুরুষের স্পর্শের প্রথম থেকেই নারীর ভেতরে শারীরিক উত্তেজনার সৃষ্টি হয়।নারীর শরীর কেপে উঠতে পারে যা খুব সামান্য সময় ধরে অনুভূত হয়। শারীরিক মিলনের সময় নারীর দেহ এবং পুরুষের দেহের প্রধান যে পরিবর্তন হয় তাহলো উভয়েরই শারীরিক চাপ বৃদ্ধি পায় , রক্তের চাপ বাড়ে , শ্বাস প্রশ্বাস দ্রুত হয় এবং উভয়েই চূড়ান্ত আনন্দের জন্যে অস্থির হয়ে উঠে।নারীদের শারীরিক ইচ্ছার সময়সীমা : মেয়েদের শারীরিক চাহিদা ছেলেদের ৪ ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার মেয়েদের শারীরিক ইচ্ছা সবচেয়ে বেশী।

১৮ বছরের পর থেকে মেয়েদের শারীরিক চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এর পরেভালই কমে যায়। ২৫ এর উর্দ্ধে মেয়েরা স্বামীর প্রয়োজনে শারীরিক কর্ম করে ঠিকই কিন্তু একজন মেয়ে মাসের পর মাস শারীরিক কর্ম না করে থাকতে পারে কোন সমস্যা ছাড়া। মেয়েরা রোমান্টিক কাজকর্ম শারীরিক কর্মের চেয়ে অনেক বেশী পছন্দ করে।

বেশীরভাগ নারীরা গল্পগুজব হৈহুল্লোড় করে শারীরিক কর্মর চেয়ে বেশী মজা পায়। মেয়েরা অর্গ্যাজম করে ভগাংকুরের মাধ্যমে। ভগাংকুরের মাধ্যমে অর্গ্যাজমের জন্য শারীরিক কর্মের কোন দরকার নেই। শারীরিক মিলনে নারীরা উত্তেজিত আর আনন্দিত হন ঠিকই কিন্তু অর্গ্যাজম হওয়ার সম্ভাবনা ১% এর চেয়েও কম।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *