ViralNews24

ViralNews24

আমাদের এই অঙ্গে সবচেয়ে বেশি জীবাণু থাকে

নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য শরীরের কিছু জায়গায় অহেতুক হাত দেয়া উচিত নয়। তবে সব সময় সেটা খেয়াল রাখা সম্ভব হয় না। ভুলবশত হাত চলে যায় সেসব স্থানে। তবে এই অভ্যাস থাকলে পরবর্তী জীবনে ভুগতে ‘হতে পারে, ডেকে আনতে পারে বিপদ। সে কারণে কখনো শরীরের এই জায়গাগুলোতে হাত দেবেন না ভুলেও।

কোন অঙ্গে বেশি জীবাণু

প্রথমত চোখে হাত দেয়া থেকে বিরত থাকা দরকার। কারণ, আমাদের হাতে যে জীবাণু থাকে, সেগুলো চোখে গেলে বড় ধরনের ক্ষতি হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। সুতরাং মুখ ধোয়া বা কন্ট্যাক্ট লেন্স পরার সময় ছাড়া চোখে হাত না দেয়া ভালো। চোখের পরেই কান আমাদের শরীরের স্পর্শকাতর জায়গা। কানে বেশি হাত না দেয়া ভালো। অযথা অন্য কোনো জিনিস দিয়ে কান পরিষ্কারও করবেন না। এতে কানের পর্দা ছিঁড়ে যাওয়ার শঙ্কা থাকে।

আমাদের হাতে যেহেতু নানা রকম জীবাণু থাকে। চিন্তার সময় বা দিনের বিভিন্ন সময় মুখে হাত দিলে সেই জীবাণু সোজা পেটে চলে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। যা ডেকে আনতে পারে মারাত্মক বিপদ। সে কারণে মুখে হাত ঢুকিয়ে দেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। প্রচণ্ড ক্ষুধা থাকলেও খালি পেটে ভুলেও খাবেন না যে ৪ টি খাবার!

প্রচণ্ড ক্ষুধা পেলে ঘরে যা থাকে তাই খেয়ে ক্ষুধা নিবারণ করি। কেননা ক্ষুধা পেলে খাবার না খাওয়া পর্যন্ত কিছুই ভালো থাকে না। তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব খাবার খেয়ে ক্ষুধা মেটানো হয়। কিন্তু এ সময় সব ধরনের খাবার খাওয়া উচিত নয়, কারণ কিছু খাবার আছে যেগুলো খিদের সময়ে খেলে যেমন পেটের ক্ষিদে মিটবে না তেমনি শরীরের অনেক বড় ক্ষতি ‘হতে পারে। তাহলে জেনে নিন, ক্ষুধার সময় যে ৪ ধরণের খাবার খাওয়া উচিত নয়-

১) ফল : খালি পেটে ফল খেতে নেই- এই কথাটা আমরা আমাদের ছেলেবেলা থেকেই জানি। একটি আপেল বা একটি কলা খেয়ে কখনই পেটের ক্ষুধা মিটে না। বরং আপনার খিদে খিদে ভাব আরও বেড়ে যাবে।

যদি ফল খেয়েই থাকেন তাহলে এর সঙ্গে আপনার খাওয়া উচিত কোনও প্রোটিন ধরণের খাবার। ফলের সঙ্গে খেতে পারেন সামান্য পরিমাণ বাদাম, পিনাট বাটার বা পনির

২) ঝাল খাবার : কোন কাজের জন্য দুপুরের খাবার সারতে দেরি হয়েছে। এ সময় প্রচণ্ড ক্ষিদে পেয়েছে, তাই হাতের কাছে পাওয়া ঝাল ঝাল কোনও মুখরোচক খাবার খেয়ে বসলেন। এতে আপনার হজমের সমস্যা তৈরি হবে।

খালি পেটে ঝাল খাবার খেলে এই মশলা আপনার পাকস্থলীর আবরণের ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলবে। তাই ঝাল ঝাল খাবার খাওয়ার আগে দুধ বা দই খেতে পারেন। এতে সরাসরঝালের প্রভাব পাকস্থলীর ওপর পড়বে না।

৩) কমলালেবু বা কফি : এই সব খাবার খালি পেটে খেলে অ্যাসিডিটি তৈরি করে। এতে পেট খারাপ হবার সম্ভাবনা তৈরি হয়। বিশেষ করে যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে, তাদের জন্য খালি পেটে কফি পান করাটা অত্যন্ত ক্ষতিকর।

সবজি পেটের জন্য এতোটা ক্ষতিকর না। তাই সবজির সালাদ খেতে পারেন। সেদ্ধ ডাল বা মুরগীর মাংসও (কম মশলাদার হলে চলবে) এ সময়ে খাওয়া যেতে পারে।

৪) বিস্কুট বা চিপস : এমনটা ‘হতে পারে যে আপনি আর দুই ঘন্টা পর দুপুরের খাবার খাবেন। তাই এখন ভারী কিছু খেতে চাচ্ছেন না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *